প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠিত ইনসাফনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয় এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে কুষ্টিয়া জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।

সভাপতির বাণী

image-not-found

পড়! তোমার রবের নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন (সূরা-আল্লাক্ব :১)। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে শিক্ষা শিক্ষাব্যবস্থাকে বেগবান ও আধুনিকায়ন করতে মাল্টিমিডিয়া ক্লাসসহ বিভিন্ন স্তরে তথ্য-প্রযুক্তি যে অবদান রাখছে তার জন্য বর্তমান গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার তথা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে জানাই আন্তরিক মোবারকবাদ। ইনসাফ নগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের উন্নয়নের জন্য আমি সকলের সহযোগিতা চাই। তাহলে এই বিদ্যালয়ের ঐতিহ্য ধরে রাখতে সক্ষম হবো ইনশা-আল্লাহ

প্রধান শিক্ষকের বাণী

image-not-found

ইনসাফনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয় একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এই বিদ্যালয়টি ১৯৬৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় । বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে অত্র এলাকার মানুষ অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান উন্নয়ন ও ভৌত অবকাঠামো উন্নয়নের ক্ষেত্রে শিক্ষক কর্মচারিদের পাশাপাশি তারাও যথেষ্ঠ ভূমিকা পালন করে আসছে। দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় অত্র বিদ্যালয় থেকে অনেক মেধবী শিক্ষার্থী ভালো ফলাফল ও উচ্চশিক্ষা লাভ করে বাংলাদেশের বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত রয়েছে। বর্তমানে অনেক চ্যালেন্জ মোকাবেলা করে বিদ্যালয়টি তার পূর্বের ঐতিহ্য ধরে রেখেছে । আমি দৃড়ভাবে বিশ্বাস করি বিদ্যালয়ের শিক্ষকমন্ডলী ও এলাকাবাসীর সার্বিক সহযোগিতা পেলে আমরা বিদ্যালয়ের সুনাম ধরে রাখতে সক্ষম হবো ইনশা-আল্লাহ ।